তাজা বা শুকনো সুপারি, বাদাম, আম, কমলালেবু, লেবুজাতীয় ফল, আঙ্গুর, গ্রেফ্রুট,
তরমুজ, পেয়ারা, আপেল, নাশপাতি, ফলের রস, অপ্রক্রিয়াজাত তামাক, মার্বেল, চুনযুক্ত পাথর
গ্রানাইট, বিভিন্ন ধরনের পেইন্ট অ্যান্ড ভার্নিশ, সাবান, মোড়কজাত পণ্য, ডিটারজেন্ট, অমসৃণ হীরা ইত্যাদি
২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে বিভিন্ন আমদানি করা পণ্যে সম্পূরক শুল্ক বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। সোমবার (২ জুন) টেলিভিশন সম্প্রচারের মাধ্যমে প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। অর্থবিল, ২০২৫-এ এসব পণ্যে সম্পূরক শুল্ক বাড়ানোর ঘোষণা দেয়া হয়েছে। সম্পূরক শুল্ক বাড়ানোর ফলে আমদানি করা এসব পণ্যের দাম বাড়তে পারে।
অর্থ আইন, ২০২৫ অনুযায়ী যেসব আমদানি করা পণ্য বা কাঁচামালে সম্পূরক শুল্ক বাড়ছে- তাজা বা শুকনো সুপারি ও বাদাম আমদানির ক্ষেত্রে সম্পূরক শুল্ক ৩০ থেকে বাড়িয়ে ৪৫ শতাংশ করা হয়েছে। এছাড়া তাজা বা শুকনো আম, কমলালেবু, লেবুজাতীয় ফল, আঙ্গুর ফল, গ্রেফ্রুট, তরমুজ, পেয়ারা, আপেল ও নাশপাতি আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৩০ শতাংশ করা হয়েছে। ফলের রস আমদানিতে শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে ৩০ শতাংশ করা হয়েছে। প্রক্রিয়াজাত নয় এমন তামাক আমদানিতে সম্পূরক শুল্ক ৬০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০০ শতাংশ করা হয়েছে। মার্বেল, চুনযুক্ত পাথর, গ্রানাইটের সম্পূরক শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৪৫ শতাংশ করা হয়েছে। ১২ ধরনের পেইন্ট অ্যান্ড ভার্নিশের শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে ৩০ শতাংশ করা হয়েছে। সাবান এবং সাবান হিসেবে ব্যবহৃত সারফেস একটিভ সামগ্রী এবং সমজাতীয় পণ্য আমদানিতে শুল্ক ৪৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৬০ শতাংশ করা হয়েছে। মোড়কজাত পণ্য ও ডিটারজেন্ট এর শুল্ক ২০ শতাংশ বাড়িয়ে ৩০ শতাংশ করা হয়েছে। অমসৃণ হীরার সম্পূরক শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে ৬০ শতাংশ করা হয়েছে।